কম্পিউটার নেটওয়ার্ক (Computer Network) কি? কম্পিউটার নেটওয়ার্ক ব্যবহারের সুবিধা, উদ্দেশ্য এবং শ্রেণিবিভাগ।

Shimul Hossain
0

কম্পিউটার নেটওয়ার্ক কি? (What is a Computer Network in Bengali/Bangla?)

কম্পিউটার নেটওয়ার্ক হলো দুই বা ততোধিক কম্পিউটারের মধ্যে একটি সংযোগ ব্যবস্থা, যার মাধ্যমে কম্পিউটারগুলো তথ্য আদান-প্রদান করতে পারে। এ ধরনের নেটওয়ার্কে সাধারণত সংযোজিত কম্পিউটারগুলোকে নোড (Node) এবং সংযোজন মাধ্যমকে কমিউনিকেশন চ্যানেল (Communication channel) বলে।


কম্পিউটার নেটওয়ার্কের ব্যবহার (Use of Computer Network)

বর্তমানে কম্পিউটার নেটওয়ার্কের ব্যবহারের ক্ষেত্র বেশ প্রসারিত। দিন দিন এর ব্যবহার ও কার্যকরিতা আরো সম্প্রসারিত হচ্ছে। কম্পিউটার নেটওয়ার্ক ব্যবহারের এমন কিছু ক্ষেত্র নিচে তুলে ধরা হলো:

ক . তথ্য বিনিময় (Information Sharing) : ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানে হয়তো সব ধরনের তথ্য বিনিময় বা শেয়ার করা নিরাপদ নয়। তবে নেটওয়ার্ক ব্যবহৃত হয় এমন প্রতিষ্ঠানসমূহ নিম্নবর্ণিত তথ্যাবলি একটি কেন্দ্রীয় সার্ভারে স্থাপন করে এবং তা নিয়ন্ত্রিত উপায়ে ক্লায়েন্টদের ব্যবহারের জন্য শেয়ার করে:

  • ইনভেনটরি (Inventory)
  • কোম্পানি লেটারহেড বা লেটার স্টাইল (Company Letterhead or Letter Style)
  • সেলস কনটাক্ট ইনফরমেশন (Sales Contact Information)
  • প্রসিডিউর ম্যানুয়াল (Procedure Manual)
  • ফাইন্যানসিয়াল রেকর্ড (Financial Records)
  • কর্মচারীর রেকর্ড (Employee Records)
  • কোম্পানি মেমোস (Company Memos)

খ. হার্ডওয়্যার রিসোর্স শেয়ারিং (Hardware Resource Sharing) : ধরা যাক, একটি অফিসে ১০টি কম্পিউটার ও একটি প্রিন্টার আছে। কম্পিউটারগুলো ও প্রিন্টারটির নেটওয়ার্কভুক্ত নয়। একমাত্র প্রিন্টারটি শুধু একটি কম্পিউটারের সাথে সরাসরি যুক্ত। এমতাবস্থায় বাকি কম্পিউটার যেগুলো প্রিন্টারের সাথে যুক্ত নয় সেগুলোর কোন ডকুমেন্ট প্রিন্ট করতে হলে হয় ফ্লপি ডিস্কে করে প্রিন্টার সংযুক্ত কম্পিউটারে নিয়ে আসতে হবে অথবা প্রিন্টারটি সরিয়ে নিয়ে ঐ কম্পিউটারের সাথে যুক্ত করতে হবে। ডকুমেন্ট প্রিন্ট করার জন্য এই দুটো প্রক্রিয়াই বেশ ঝামেলাপূর্ণ।

উপরিউক্ত সমস্যার একমাত্র সমাধান হচ্ছে কম্পিউটারগুলো এবং প্রিন্টারকে একটি লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্কের আওতায় নিয়ে আসা। নেটওয়ার্কভুক্ত হলে যে কোন কম্পিউটার থেকে অনায়াসে ঐ একটিমাত্র প্রিন্টারে প্রিন্ট জব পাঠানো সম্ভব। অর্থাৎ প্রিন্টারটি এক্ষেত্রে একটি শেয়ারকৃত হার্ডওয়্যার রিসোর্স। এ ধরনের আরো শেয়ারযোগ্য যেসব হার্ডওয়্যার রিসোর্স আছে তাদের মধ্যে স্ক্যানার, প্লটার, হার্ড ডিস্ক স্পেস ও মডেম উল্লেখযোগ্য।

গ. সফটওয়্যার রিসোর্স শেয়ারিং (Software Resource Sharing) : যখন কোন প্রতিষ্ঠানের নেটওয়ার্কে কেন্দ্রীয়ভাবে সফটওয়্যার ইনস্টল ও কনফিগার করা হয়, তখন ঐ সফটওয়্যার বা প্রোগ্রাম পুরো প্রতিষ্ঠানের অন্য ক্লায়েন্টদের জন্য ব্যবহারযোগ্য রিসোর্স হয়ে যায়। এই প্রক্রিয়ায় নেটওয়ার্ক অ্যাডমিনিস্ট্রেটরের জন্য সফটওয়্যার ইনস্টল ও রক্ষণাবেক্ষণের ওয়ার্কলোড (Workload) অনেকখানি কমে আসে।

ঘ. তথ্য সংরক্ষণ (Information Preservation) : নেটওয়ার্কিংয়ের ফলে একটি কেন্দ্র স্টোরেজ মিডিয়া বা সার্ভারে সকল ক্লায়েন্ট যাবতীয় তথ্য সংরক্ষণ করতে পারে বা ব্যাকআপ (Backup) নিতে পারে। কেন্দ্রীয় নির্ভরযোগ্য স্টোরেজ মিডিয়াতে ডাটা সংরক্ষণের ফলে গুরুত্বপূর্ণ ডাটার হঠাৎ করে বিনষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা অনেকখানি কমে আসে। কোন স্ট্যান্ড-অ্যালোন বা নেটওয়ার্ক থেকে বিচ্ছিন্ন কম্পিউটার থেকে ডাটা ব্যাকআপ নেয়া একটি কঠি ব্যাপার। কিন্তু নেটওয়ার্কের একটি কেন্দ্রীয় ডিস্কে নিয়মিত ডাটা ব্যাকআপ নেয়া বহুলাংশে সহজ ও ঝামেলামুক্ত।

ঙ. তথ্য সুরক্ষা (Information Protection) : নেটওয়ার্ক-ভিত্তিক কম্পিউটিংয়ে প্রতিটি ইউজার বা ব্যবহারকারীর অনুকূলে একটি স্বতন্ত্র নাম ও পাসওয়ার্ড বরাদ্দ দেয়া হয়। ইউজার যদি ঐ নেটওয়ার্কের রিসোর্স ব্যবহার করতে চায় তাহলে অবশ্যই তাকে এই বরাদ্দকৃত নাম ও পাসওয়ার্ড নির্ভুলভাবে ব্যবহার করতে হবে। ফলে নেটওয়ার্ক ব্যবহারে অনুমোদিত নয় এমন কেউ ইচ্ছে করলেই সংরক্ষিত ডাটার নাগাল পেয়ে যাবে না।

চ. বার্তা বা মেসেজ আদান-প্রদান (Exchanging Message) : অফিসের মধ্যে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে কাগজে-কলমে কোন তথ্য বা ডকুমেন্ট বা বার্তা আদান-প্রদান একদিকে যেমন সময়সাপেক্ষ, অন্যদিকে ব্যয়বহুলও বটে। নেটওয়ার্কভুক্ত ক্লায়েন্ট একে অপরের সাথে ইলেকট্রনিক মেইল বা ই-মেইল আকারে ডকুমেন্ট লেনদেন এবং তাৎক্ষণিক বার্তা (Instant Message) বিনিময় করতে পারে খুব সহজেই। এই প্রক্রিয়ায় অফিসের কাজে আসে দ্রুততা এবং এরই সাথে ডকুমেন্ট বা বার্তার নিরাপত্তার গ্যারান্টিও থাকে শতভাগ।


কম্পিউটার নেটওয়ার্কের প্রকারভেদ (Types of Computer Network)

কম্পিউটার নেটওয়ার্ককে বিভিন্নভাবে ভাগ করা যায়। নিম্নে তা তুলে ধরা হলো:

ক. মালিকানা অনুসারে কম্পিউটার নেটওয়ার্ক দুই প্রকার। যথা:

১. প্রাইভেট নেটওয়ার্ক (Private Network) : এ ধরনের নেটওয়ার্ক কোনো প্রতিষ্ঠান বা সংস্থার মালিকানায় থাকে। যে কেউ এই নেটওয়ার্ক ব্যবহার করতে পারে না। কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব নেটওয়ার্ক ব্যবস্থা এর উদাহরণ। যেমন: BUET এর নিজস্ব নেটওয়ার্ক।

২. পাবলিক নেটওয়ার্ক (Public Network) : এ ধরনের নেটওয়ার্ক কোনো প্রতিষ্ঠানের মালিকানায় থাকে না, কোনো সংস্থা বা প্রতিষ্ঠান দ্বারা পরিচালিত হয়। নির্দিষ্ট ফি পরিশোধ সাপেক্ষে যে কেউ এই নেটওয়ার্ক ব্যবহার করতে পারে। যেমন: মোবাইল ফোন বা টেলিফোন নেটওয়ার্ক।


খ. নিয়ন্ত্রণ কাঠামো অনুসারে কম্পিউটার নেটওয়ার্ক তিন প্রকার। যথা :

১. সেন্ট্রালাইজড নেটওয়ার্ক (Centralized Network) : এ ধরনের নেটওয়ার্কে একটি প্রধান কম্পিউটার বা হোস্ট কম্পিউটার এবং টার্মিনাল থাকে। হোস্ট কম্পিউটার নেটওয়ার্ক এবং প্রসেসিং এর কাজ নিয়ন্ত্রণ করে।

২. ডিস্ট্রিবিউটেড নেটওয়ার্ক (Distributed Network) : এ ধরনের নেটওয়ার্কে কিছু ওয়ার্কস্টেশন (পরস্পর যুক্ত), বিভিন্ন শেয়ার্ড স্টোরেজ ডিভাইস এবং ইনপুট ও আউটপুট ডিভাইস নিয়ে গঠিত। ওয়ার্কস্টেশনগুলো নিজস্ব মেমোরি, স্টোরেজ ও প্রসেসিং ক্ষমতা থাকে।

৩. হাইব্রিড নেটওয়ার্ক (Hybrid NetworkNetwork) : হাইব্রিড নেটওয়ার্ক গড়ে উঠে সেন্ট্রালাইড নেটওয়ার্ক ও ডিস্ট্রিবিউটেড নেটওয়ার্ক এর সমন্বয়ে।

গ. বিস্তৃতির (Coverage Area) উপর ভিত্তি করে কম্পিউটার নেটওয়ার্ককে তিন ভাগে ভাগ করা যায়। যথা :

১. লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক বা ল্যান (Local Area Network or LAN) : লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক বা ল্যান একটি সুনির্দিষ্ট অঞ্চল যথা একটি ঘর বা একটি অফিস বাড়ি বা একটি ক্যাম্পাসে অবস্থিত সরাসরি যুক্ত দুই বা ততোধিক কম্পিউটারকে অন্তর্ভূক্ত করে। একটি ল্যানে কতগুলো সাধারণ মাইক্রো কম্পিউটার বা জটিলতর মাইক্রো কম্পিউটার সিস্টেম যে কোন ধরনের সংযোগে অন্তর্ভূক্ত থাকতে পারে। সাধারণত ১০ কি. মি. বা তার কম এরিয়ার মধ্যে LAN গঠন করা হয়ে থাকে।

২. মেট্রোপলিটন এরিয়া নেটওয়ার্ক বা ম্যান (Metropolitan Area Network or MAN) : মেট্রোপলিটন এরিয়া নেটওয়ার্ক বা ম্যান একটি শহরের বিভিন্ন স্থানে অবস্থিত কিছু কম্পিউটারকে নিয়ে গঠিত একটি নেটওয়ার্ক। ম্যান কতগুলো LAN এর সমন্বয়ে গঠিত হয়ে থাকে। যেখানে ট্রান্সমিশন মিডিয়া হিসাবে সাধারণত টেলিফোন লাইন, মডেম বা কোন কোন ক্ষেত্রে মাইক্রোওয়েভ ব্যবহার করা হয়। সচরাচর ম্যানের ব্যাপ্তি ১০ কি. মি. থেকে ১০০ কি. মি. পর্যন্ত ধরা হয়।

৩. ওয়াইড এরিয়া নেটওয়ার্ক বা ওয়ান (Wide Area Network or WAN) : ওয়াইড এরিয়া নেটওয়ার্ক বা ওয়ান হলো একটি দেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ শহরের সাথে কম্পিউটার নেটওয়ার্কিং ব্যবস্থা। ওয়ান কতগুলো ল্যান ও ম্যানের সমন্বয়ে গঠিত। এ ধরনের নেটওয়ার্ক দেশব্যাপী বা বিশ্বব্যাপী বিস্তৃত থাকে।


কম্পিউটার নেটওয়ার্ক সাধারণ জ্ঞান (Computer Network General Knowledge)

➤ ভৌগোলিক বিস্তৃতি অনুসারে নেটওয়ার্ক– ৪ প্রকার।

➤ ক্লায়েন্ট সর্ভার ও পিয়ার টু পিয়ার নেটওয়ার্কের সমন্বয় হলো– হাইব্রিড নেটওয়ার্ক।

➤ একাধিক LAN– এর সমন্বয় গড়ে ওঠে– MAN।

➤ PAN– এর পূর্ণরূপ হলো– Personal Area Network.

➤ LAN–এর পূর্ণরূপ হলো–  Local Area

Network.

➤ বিভিন্ন টপোলজির সমন্বয়ে গঠিত হয়– টপোলজি।

➤ ক্লাউড কম্পিউটিং এর একটি সমস্যা হলো– হ্যাকিং।

➤ রিসোর্সসমূহ উন্মুক্ত থাকে– পাবলিক ক্লাউডে।

➤ ক্লাউড কম্পিউটিং এর অপরিহার্য বিষয় হলো– ইন্টারনেট সংযোগ।

➤ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির একটি বিশেষ পরিষেবা হলো– ক্লাউড কম্পিউটিং।

➤ স্টার টপোলজির সম্প্রসারিত রূপই হলো– ট্রি টপোলজি।

➤ দুটি শহরের মধ্যে নেটওয়ার্ক স্থাপনে ব্যবহার হয়–  WAN.

➤ মডুলেটর-ডিমডুলেটর (Modulator ও Demodulator) এর সংক্ষিপ্ত রূপ হলো– মডেম (Modem)।

➤ নেটওয়ার্ক এডাপ্টার ও NAN কার্ড হলো– NIC কার্ড।

➤ NIC কার্ডের অপর নাম হলো– ইন্টারনাল মডেম।

➤ হাইব্রিড টপোলজির উৎকৃষ্ট উদাহরণ হচ্ছে– ইন্টারনেট।

➤ একটি মাত্র ক্যাবল ব্যবহৃত হয়– টপোলজিতে।


কম্পিউটার নেটওয়ার্ক প্রশ্ন ও উত্তর (Computer Network Question and Answer)

LAN এবং WAN এর মধ্যে প্রধান পার্থক্য কি?

উত্তরঃ Distance covered (আওতাধীন দূরত্ব)


পারসোনাল কম্পিউটার যুক্ত করে কোনটি তৈরি করা হয়?

উত্তরঃ Network


একটি কম্পিউটারের কমিউনিকেশন পোর্টে সংযুক্ত থাকে-

উত্তরঃ Modem


কম্পিউটার নেটওয়ার্কে OSI মডেমের স্তর কয়টি?

উত্তরঃ 7 Layers


প্রত্যন্ত অঞ্চল হতে ইন্টারনেট ব্যবহারের জন্য কোন ধরনের সংযোগ প্রয়োজন হয়?

উত্তরঃ Dial-up


মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট ব্যবহার করার জন্য কোন ডিভাইসটি ব্যবহার করা হয়?

উত্তরঃ নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস কার্ড।


একটি কম্পিউটারকে অন্য কোনো কম্পিউটারের সাথে নেটওয়ার্কের মাধ্যমে সংযুক্ত করতে হলে কোনটি প্রয়োজন?

উত্তরঃ নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস কার্ড।


TCP দিয়ে কোনটি বোঝানো হয়?

উত্তরঃ প্রোটোকল


কমিউনিকেশন সিস্টেম গেটওয়ে কি কাজে ব্যবহার হয়?

উত্তরঃ দুই বা তার অধিক ভিন্ন ধরনের নেটওয়ার্কে সংযুক্ত করার কাজে।


LAN তৈরি করার জন্য কোন যন্ত্রাংশটি প্রয়োজন?

উত্তরঃ Network Interface Card


‘মডেম’ এর মধ্যে থাকে-

উত্তরঃ একটি মডুলেটর ও একটি ডিমডুলেটর


LAN বলতে কি বুঝায়?

উত্তরঃ Local Area Network


নেটওয়ার্ক একটি কম্পিউটার যদি অন্যদের রিসোর্স ব্যবহার করার সুযোগ দেয়, তাকে কি বলে?

উত্তরঃ Server (সার্ভার)


একটি বিল্ডিংয়ের কম্পিউটারসমূহের মধ্যে নেটওয়ার্ক স্থাপন করা হলে তাকে কি ধরনের নেটওয়ার্ক বলা হয়?

উত্তরঃ Local Area Network


কোন প্রোটোকলটি ইন্টারনেট সংযোগের ক্ষেত্রে সর্বাধিক ব্যবহৃত হয়?

উত্তরঃ TCP/IP


LAN তৈরিতে কোনটি অত্যাবশ্যক?

উত্তরঃ NIC


মডেম হচ্ছে-

উত্তরঃ তথ্য আদান প্রদানের যন্ত্র।


স্বল্প দূরত্বে নেটওয়ার্কিং এর জন্য কোনটি ব্যবহৃত হয়?

উত্তরঃ LAN


সার্ভারের সাথে সংযুক্ত কম্পিউটারকে বলা হয়?

উত্তরঃ ওয়ার্ক স্টেশন।


মডেমের মাধ্যমে কম্পিউটারের সাথে-

উত্তরঃ টেলিফোন লাইনের সংযোগ সাধন করা হয়।


ডিজিটাল সংকেতকে এনালগ সংকেতে এবং এনালগ সংকেতকে ডিজিটাল সংকেতে রূপান্তর করে কোনটি?

উত্তরঃ মডেম।


একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে শতাধিক কম্পিউটার আছে এবং পরস্পর সংযুক্ত এ সকল কম্পিউটার উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করে। এটি কি ধরনের নেটওয়ার্ক?

উত্তরঃ CAN (Campus Area Network/Corporate Area Network)


কম্পিউটার টার্মিনালে সাধারণত থাকে-

উত্তরঃ screen and keyboard (স্ক্রীন এবং কী-বোর্ড)


মডেম একটি–

উত্তরঃ কনভারশন টুল।


কোনটি নেটওয়ার্ক অপারেটিং সিস্টেম?

উত্তরঃ উইন্ডোজ এনটি।


কম্পিউটারকে ইন্টারনেটে সংযুক্ত করার জন্য কোন যন্ত্রাংশটি আবশ্যক?

উত্তরঃ মডেম।


কোনটি ডেটা এন্ট্রি ও সংরক্ষণে ব্যবহৃত হয় কিন্তু কখনই প্রসেসিংয়ে ব্যবহৃত হয় না?

উত্তরঃ Dump terminal


একটি নেটওয়ার্ক যা কয়েকজন মাইক্রোকম্পিউটারের মালিক নিজেরদের মধ্যে তথ্য, সফটওয়্যার এবং হার্ডওয়্যার আদান প্রদানে ব্যবহার করে, তাকে বলে-

উত্তরঃ LAN

Tags

Post a Comment

0Comments
Post a Comment (0)